Thursday 1 December 2011

আমার ডুয়ার্স ভ্রমণের ৪টি অডিও-ভিসুয়াল / নভেম্বর '১১

প্রথম শীতে ডুয়ার্স বেড়ানোর মজাই আলাদা। ঝকঝকে নীল আকাশ আর কাঁচা হলুদ রঙের রোদ। যখন  বায়ু বয় বনময়, আর শুকনো পাতা ঘুরে ঘুরে নীচে নেমে আসে। এত নদী, এত চা বাগান,  আর এত সব গাঢ় গভীর রুপবান জঙ্গল !  নদীর নাম তিস্তা, তোর্সা,  ডায়না, সংকোশ, রায়ডাক, জলঢাকা, কালজানি।  


১। মালঙ্গি ঝোরা, বরো ডাবরি, ডুয়ার্স।

- কাঠের সাঁকোর একদিকে অরণ্য-আবাস আর আর্মি ক্যাম্প। অন্যদিকে  জঙ্গল ক্রমে গভীর। কখনো হাতির দল হানা দিয়ে যায়। ঝোরায় রাভা উপজাতিদের কেউ কেউ মাছ ধরতে নামে, কখনো গণ্ডার আসে জল খেতে।  গাছে গাছে অনেক পাখি। আমরা অনেকটা সময় সেখানে কাটালাম।





২। চিলাপাতা ও মেন্দাবাড়ি জঙ্গল সাফারি। পড়ন্ত বিকেলে আমাদের সঙ্গে গাইড।






৩। বাক্সা সংরক্ষিত অরণ্য আবাসে ভোরের পাখি আর ট্রেনের হুইসিল। - কাছেই রেল স্টেশান, নাম রাজাভাতখাওয়া।   




৪।  ময়নাগুড়িতে  জল্পেশ্বর শিব মন্দিরে পূজারীর উদাত্ত মন্ত্রপাঠ। - স্কুলের শিক্ষকও তিনি।
এক নিরালা শান্ত সকালে ড্রাইভারের প্ররোচনায় এসে পড়েছি এই মন্দিরে। সেদিন ফাঁকা প্রশস্ত চত্তরে হেমন্তের শিরশিরে হাওয়া, আর পূজারীর সংস্কৃত উচ্চারণ। আমার ভালো লেগে গেলো তাঁর কন্ঠস্বরের আরোহ-অবরোহক্র্যাক ও কম্পন।