কবি স্বদেশ সেনের প্রধান সঙ্গ তাঁর কবিতায়। অমরতা থেকে দূরে একসঙ্গে কিছু মাইলস্টোন আমরা হেঁটেছি। কখনও পান্থশালা, চৌমাথা, ওভারব্রিজ। কখনও বালিয়াড়ি, বাসট্যান্ড, পাইন বন। কোথা থেকে এসেছে ওঁর কবিতা । কোনও উজ্জ্বল বাইসাইকল, না এক গোপন অন্ধকার ক্যানয় ? ভারতবর্ষীয় সমুদ্রতীর, না আধুনিক ইউরোপীয় রান্নাঘর ? খবরের কাগজ, না সাম্প্রতিক রেডিও-অ্যাক্টিভিটি ? এসবই আমাদের অজ্ঞাত। সময়ের এক প্রধান অংশ জুড়েই তিনি শ্রোতা। মাত্র কখনো নিজের ভোকাবুলারি খুলে দেখিয়েছেন। বিভিন্ন সময়ে, ঋতুতে, সেপ্টেম্বরে তাঁর সেই একান্ত ক্রোধ, মস্করা, উচ্ছ্বাস, বেদনা ও স্বগতোক্তির কিছু অংশ এখানে উদ্ধৃত করা হল।
-তাঁর 'রাখা হয়েছে কমলালেবু' রচনার সময়কালে আমরা তিনজনে (স্বদেশদা, কমলদা ও আমি) একসাথে অনেক আড্ডায়, বাড়িতে, ক্যাম্পে, হাইওয়ে ধাবায়, কতো অবিশ্বাস্য সময় একত্রে কাটিয়েছি । - সেইসব চাঁদিপুর, সিমলিপাল ও বেথলার ক্যাম্পে (১৯৭৮-৮১) স্বদেশদার অন্তরঙ্গ বক্তব্যের এই সংকলন পরে অন্তর্ভুক্ত হয়েছিলো 'কমলালেবু' বইয়ের শেষে।
-শংকর লাহিড়ী
( চাঁদিপুরে বলরামগুড়িতে, -বুড়ি বালাম নদীর সঙ্গমে)
( চাঁদিপুর ক্যাম্পে, সী-বিচে সূর্য গ্রহণের আগে )
( জামশেদপুরে কৌরবের 'ভুবন মেলায়' )
( ছুটির দিনে পাহাড়ে জঙ্গলে )
-তাঁর 'রাখা হয়েছে কমলালেবু' রচনার সময়কালে আমরা তিনজনে (স্বদেশদা, কমলদা ও আমি) একসাথে অনেক আড্ডায়, বাড়িতে, ক্যাম্পে, হাইওয়ে ধাবায়, কতো অবিশ্বাস্য সময় একত্রে কাটিয়েছি । - সেইসব চাঁদিপুর, সিমলিপাল ও বেথলার ক্যাম্পে (১৯৭৮-৮১) স্বদেশদার অন্তরঙ্গ বক্তব্যের এই সংকলন পরে অন্তর্ভুক্ত হয়েছিলো 'কমলালেবু' বইয়ের শেষে।
-শংকর লাহিড়ী
( সিংভূমে বসন্ত )
( চাঁদিপুরে প্রথম ক্যাম্প > সমুদ্রতীরে বাঁদিকে কমল, ডানদিকে স্বদেশ )
(বেথলা জঙ্গলে গাছ-বাড়ি)( চাঁদিপুরে বলরামগুড়িতে, -বুড়ি বালাম নদীর সঙ্গমে)
(চাঁদিপুরে প্রথম ক্যাম্পের সেই 'গোল ঘর' )
( জামশেদপুরে কৌরবের 'ভুবন মেলায়' )
( ছুটির দিনে পাহাড়ে জঙ্গলে )
( প্রচ্ছদঃ শংকর লাহিড়ী )
------------------------